ফাল্গুনের গুরুতেই গাছে সীমিত আকারে ফুল ফুটে। কথায় আছে ফাগুনের আগুন মানেই যেন শিমুল ফুল। প্রতিটা ডালে ডালে লাল আগুন ছড়িয়েই জানান দেয় বসন্তের আগমন। নিঃসঙ্গ একাকি পথের পাশে শিমুলের গাছ যেন অনন্য সৌন্দর্য বহন করে। যুগে যুগে বহু কবি সাহিত্যিক শিমুল ফুলকে নিয়ে শিমুল ফুলের সৌন্দর্য নিয়ে অসংখ্য গান, কবিতা ,গল্প ছন্দ উপন্যাস লিখেছেন ।
বাংলাদেশের প্রত্যান্ত অঞ্চল থেকে শুরু করে প্রত্যেক টা অঞ্চলে এ শিমুল গাছের দেখা পাওয়া যায়। প্রাকৃতিক ভাবে এই গাছ জন্মে। শিমুল গাছের তুলা দিয়ে লেপ-তোষক ও বালিশ বানানো হয় এবং সে গুলো বিক্রি করে কেউ কেউ জীবিকা নির্বাহ করে। সরকারিভাবে শিমুল গাছ সংরক্ষণে কোনো কার্যক্রম না থাকায় জনসচেতনতার অভাবে ক্রমেই হারিয়েই যাচ্ছে শিমুল গাছ।
পত্রিকা একাত্তর/ আক্তারুল ইসলামএ বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, নির্বিচারে শিমুলগাছ নিধন ও চারা রোপণ না করার কারণে দেশ থেকে শিমুল গাছ বিলুপ্ত হচ্ছে। এ ব্যাপারে সরকারি হস্তক্ষেপ ও নজরদারি বাড়ানো দরকার বলে মনে করেন তারা।