পরবর্তীতে এ বিষয়টি নিয়ে ছাত্রকল্যাণের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আইনুল ইসলাম স্যার এর সাথে কথা বললে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশলী দপ্তরের কয়েকজন সহ স্থানটি পর্যবেক্ষণ করেন। এ সময়ে সিসি ক্যামেরা লাগিয়ে স্থানটি সুরক্ষিত করার সিদ্ধান্ত হলেও এখনো কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয় নি।

">
সর্বশেষ খবর:
পাথরঘাটা মুরগি বিক্রি বন্ধ জামালপুরে ট্রেনে কাটা পরে গৃহবধূর মৃত্যু বলিউড অভিনেতা বরুণ ধাওয়ানের জন্মদিন আজ স্বপ্নের সোনালী ফসলে সেঁজেছে মাঠ, হাসি কৃষকের মুখে সুন্দরগঞ্জে কালবৈশাখী ঝড়ে বোরধানের ক্ষতি নড়াইলে বিএনপির দু’গ্রুপে পাল্টাপাল্টি কর্মসূচী কুখ্যাত ডাকাত শাহীন ও জুয়েল গ্রেফতার বাবার কোলে শিশু হত্যার মূল আসামি সহ গ্রেফতার ৫ ঢাকা কলেজের ছাত্রদের সমর্থনে সোহরাওয়ার্দী কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ রাষ্ট্রের প্রতিটি অঙ্গ আজ আওয়ামী যন্ত্রে পরিণত হয়েছে : ডা.শাহাদাত হোসেন প্রতিপক্ষের হামলায় বাবা-মা-ছেলে আহত গুরুদাসপুরে মাদকব্যবসার জের ধরে হত্যা, ২জন আটক উল্লাপাড়ায় বাসচাপায় অটোরিকশা যাত্রী নিহত ১ জবিতে র‍্যাগিং প্রমাণিত হলে ছাত্রত্ব বাতিল কোম্পানীগঞ্জ মুছাপুরে ভোগ দখলে আশ্রয় কেন্দ্র ইটভাটায় পুড়িয়ে হত্যা মামলায় ৫ জনের যাবজ্জীবন, ২ জন পলাতক ইটভাটা চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলা, ৫ জনের যাবজ্জীবন ৫’শ টাকার জন্য রাজু কে হত্যা দায়িত্বরত ট্রাফিক, টহল পুলিশদের ইফতার পাঠালেন মাশরাফী সাভারে খেলার মাঠে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

নিরাপত্তা ও অপরিচ্ছন্নতার দূর্বিপাকে জবির কেন্দ্রীয় ছাত্রী কমনরুম

নিজস্ব প্রতিনিধি

নিজস্ব প্রতিনিধি

৫ জানুয়ারী, ২০২২, ৩ years আগে, : 0

নিরাপত্তা ও অপরিচ্ছন্নতার দূর্বিপাকে জবির কেন্দ্রীয় ছাত্রী কমনরুম
ফাইল ছবি | পত্রিকা একাত্তর

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্রী কমনরুমের অবস্থান নতুন (বিবিএ) ভবনের নিচতলায়। যার একপাশ অবস্থিত সদরঘাটগামী রাস্তা। রাস্তার মুখোমুখি কমনরুমের একপাশে উন্মুক্ত করিডোর ও সিঁড়িতে বসে ছাত্রীদের অবসরের অধিকাংশ সময় পার হয়। তবে এখন যেন সেই অবসরের সময়টাই গুটিয়ে নিতে হচ্ছে ছাত্রীদেরকে। রুমের সামনে দেয়াল ঘেঁষে সদরঘাটগামী রাস্তার ফুটপাতে অংশটি যেন এখন হয়ে দাঁড়িয়েছে বখাটেদের আড্ডাখানা ও সাধারণের টয়লেট। যেখানে বসে ছাত্রীরা ক্লাসের ফাঁকে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে সেখানে তারা উত্তপ্ত হচ্ছে বখাটেদের শিশের আওয়াজে। এর কারণ পর্যবেক্ষণ করতে গিয়ে দেখা যায় কয়েক মাস আগে রাস্তা ও ড্রেনের  সংস্কার কাজ হওয়ার পরে ফুটপাতের উচ্চতা অনেকটা বৃদ্ধি পায়। যার দরুন ফুটপাতে দাঁড়িয়ে দেয়ালের উপর দিয়ে কমনরুমের একাংশ দেখা যায়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষার্থী জানান যে, সিঁড়ির ঐ অংশ টায় অনেক ছাত্রীরাই বসে তাদের অবসর কাটায়। বই পড়ে। ক্যাম্পাসের এতো অধিক সংখ্যক ছাত্রীর তুলনায় কমন রুমের জায়গার পরিমাণ শোচনীয় হাওয়ায় ছাত্রীদেরকে সংকলিত জায়গার মধ্যেই তাদের অবসর কাটাতে হয়।কিন্তু এ অবস্থাতে যদি হেনস্তার শিকার হতে হয় তাহলে ক্যাম্পাসে ছাত্রীরা কতটুকু নিরাপদ তা অনেকাংশেই সন্দিহান। সেই শিক্ষার্থীর পাশাপাশি আরও কয়েকজন এই একই সুরে তাল মেলান।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. মোস্তফা কামাল স্যার এর সাথে কথা বলতে গেলে তিনি জানান, বিশ্ববিদ্যালয় প্রকৌশল দপ্তর থেকে মাস তিনেক আগেই এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিয়ে দেওয়াল উঁচু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলো। কিন্তু এ বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ এখন পর্যন্ত নেওয়া হয় নি। 

পরবর্তীতে এ বিষয়টি নিয়ে ছাত্রকল্যাণের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আইনুল ইসলাম স্যার এর সাথে কথা বললে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশলী দপ্তরের কয়েকজন সহ স্থানটি পর্যবেক্ষণ করেন। এ সময়ে সিসি ক্যামেরা লাগিয়ে স্থানটি সুরক্ষিত করার সিদ্ধান্ত হলেও এখনো কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয় নি।